Wellcome to National Portal
Main Comtent Skiped

Welcome to Doe, Patuakhali web portal

*** ১ নভেম্বর ২০২৪ তারিখ থেকে দেশব্যাপী অবৈধ বা নিষিদ্ধ পলিথিন শপিং ব্যাগের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হবে *** *** দেশে নতুন করে কোনও ইটভাটার অনুকূলে ছাড়পত্র প্রদান করা হবে না ***


Citizen Charter

পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়নকারী সংস্থা হিসেবে ১৯৮৯ সালে পরিবেশ অধিদপ্তর সৃষ্টি করা হয়। বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫ এর মাধ্যমে পরিবেশ অধিদপ্তরকে পরিবেশ সুরক্ষা, পরিবেশ উনড়বয়ন ও পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণের জন্য ক্ষমতা, কর্তৃত্ব ও দায়িত্ব অর্পণ করা হয়েছে।

পরিবেশ অধিদপ্তর সদর কার্যালয় এবং ৬ (ছয়) টি বিভাগীয় কার্যালয়ের মাধ্যমে অর্পিত দায়িত্ব পালন করে থাকে। বিভাগীয় দপ্তরসমূহ নিম্নরূপঃ

(১) ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়, ঢাকা;

(২) চট্টগ্রাম বিভাগীয় কার্যালয়, চট্টগ্রাম;

(৩) খুলনা বিভাগীয় কার্যালয়, খুলনা;

(৪) রাজশাহী বিভাগীয় কার্যালয়, বগুড়া;

(৫) সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়, সিলেট এবং

(৬) বরিশাল বিভাগীয় কার্যালয়, বরিশাল।

 

ভিশনঃ ২০২১ সালের মধ্যে দূষণমুক্ত বসবাসযোগ্য একটি সুস্থ, সুন্দর ও মডেল বাংলাদেশ গড়ে তোলা।

 

মিশনঃ বর্তমান ও ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য একটি সুস্থ, সুন্দর ও নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে -

·   পরিবেশগত বিধি-বিধানের সুষ্ঠু ও যথাযথ প্রয়োগের মাধ্যমে পরিবেশ আইন অনুসরনে সংশিস্নষ্ট সকলকে উদ্বুদ্ধকরণ;

·   পরিবেশ বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে টেকসই উন্নয়নে জনগণের অংশগ্রহণ উৎসাহিতকরণ ।

 

    লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যঃ

·   পরিবেশ সংরক্ষণ ও উন্নয়নের মাধ্যমে দেশের প্রাকৃতিক ভারসাম্য সংরক্ষণ ও সার্বিক উন্নয়ন।

·   সকল প্রকার দূষণ ও অবক্ষয়মূলক কর্মকান্ড সনাক্তকরণ ও নিয়ন্ত্রণ।

·   সকল ক্ষেত্রে পরিবেশসম্মত উন্নয়ন নিশ্চিতকরণ।

·   সকল প্রাকৃতিক সম্পদের টেকসই, দীর্ঘমেয়াদী ও পরিবেশসম্মত ব্যবহারের নিশ্চয়তা বিধান।

·   পরিবেশ সংক্রামত্ম সকল আঞ্চলিক ও আমত্মর্জাতিক উদ্যোগের সাথে সক্রিয় অংশগ্রহণ।

·   জলবায়ু পরিবর্তনজনিত দুর্যোগ মোকাবেলায় অভিযোজন কার্যক্রম গ্রহণ ও বাসত্মবায়ন।

   

 

     অঙ্গিকারঃ

·   দেশের সামগ্রিক পরিবেশ সংরক্ষণ এবং পরিবেশগত মান উন্নয়নের স্বার্থে পরিবেশ আইনের সুষ্ঠু ও যথাযথ প্রয়োগ করা;

·   নাগরিকগণের সহজ সেবা প্রাপ্তি নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে সদা সচেষ্ট থাকা;

·   নাগরিক প্রয়োজনকে অগ্রাধিকার দেওয়া;

·   নাগরিকগণের প্রতি সততা, শুদ্ধতা এবং স্বচ্ছতার সাথে দায়িত্ব পালন করা;

·   আরোপিত দায়িত্ব পালনে বিভিন্ন নাগরিক গোষ্ঠীর সাথে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে কাজ করা;

·   নিজেদের কার্যক্রমকে সর্বদা মূল্যায়ন ও মনিটরিং করা;

·   সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করার মাধ্যমে নাগরিকগণের প্রতি সর্বোচ্চ সেবা প্রদান করা;

·   সমসত্ম নাগরিকগণকে ধর্ম, বর্ণ, জাতি, জেন্ডার, প্রতিবন্ধি, বয়স, ইত্যাদি নির্বিশেষে সমমর্যাদা প্রদান করা;

পরিবেশ অধিদপ্তরের কার্যাবলীঃ

   পরিবেশ অধিদপ্তর নিয়মিতভাবে যে সকল কার্যক্রম পরিচালনা করছে সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হলোঃ

·         শিল্প প্রতিষ্ঠানের দূষণ জরীপ, দূষণকারী শিল্প প্রতিষ্ঠান চিহ্নিতকরণসহ দূষণ নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা গ্রহণে সংশিস্নষ্ট প্রতিষ্ঠানকে উদ্বুদ্ধ/বাধ্য করা এবং প্রয়োজন অনুসারে পরিবেশ সংরক্ষণ আইন এবং বিধি লঙ্ঘনকারী ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা ও পরিবেশ আদালতে মামলা দায়েরের মাধ্যমে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ;

·         নতুন স্থাপিতব্য বা বিদ্যমান শিল্প কারখানার/প্রকল্পের আবেদনের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় পরিদর্শন ও পরীক্ষা-নিরীক্ষাপূর্বক পরিবেশগত ছাড়পত্র প্রদান;

·         সরকারী ও বেসরকারী সংস্থা ও ব্যক্তি পর্যায়ে গৃহিত উন্নয়ন কার্যক্রমের পরিবেশগত প্রভাব নিরূপণ (ইআইএ) প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদন এবং ইআইএ সম্পাদন করার বিষয়ে পরামর্শ প্রদান;

·         পরিবেশ দূষণ সংক্রামত্ম অভিযোগ গ্রহণ এবং তা তদনেতর মাধ্যমে নিষ্পত্তি করা, নির্বিচারে পাহাড় কর্তন রোধ, যানবাহন জরিপ এবং দূষণকারী

            যানবাহনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা;

·         বায়ু ও পানির গুণগত মান পরিবীক্ষণ, গবেষণাগারে বায়ু, পানি ও তরল বর্জ্যের নমুনা বিশেস্নষণ;

·         ষদশের বিভিন্ন এলাকার নদী, পুকুর, টিউবওয়েল ও খাবার পানির গুনগতমান নির্ণয়ের জন্য নিয়মিত নমুনা সংগ্রহ, বিশেস্নষণ, ডাটা সংরক্ষণ ও প্রতিবেদন প্রেরণ;

·         পরিবেশ সংক্রামত্ম বিভিন্ন আঞ্চলিক ও আমত্মর্জাতিক কনভেনশন, চুক্তি ও প্রোটোকলের দেশীয়, আঞ্চলিক ও আমত্মর্জাতিক পর্যায়ে বাধ্যবাধকতা প্রতিপালনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ;

·         জলবায়ু পরিবর্তনজনিত প্রভাব মোকাবেলায় জাতীয় এবং আমত্মর্জাতিক পর্যায়ে কার্যক্রম গ্রহণ ও বাসত্মবায়ন ।

·         দেশের জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এবং জীবনিরাপত্তার ক্ষেত্রে কার্যক্রম গ্রহণ;

·         বিষাক্ত এবং বিপজ্জনক রাসায়নিক পদার্থের আমদানি, পরিবহন, ব্যবহার, ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণে কার্যক্রম গ্রহণ;

·         ওজোনসত্মর ক্ষয়কারী দ্রব্যসামগ্রী নিয়ন্ত্রণ;

·         পরিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকায় জনগণের অংশগ্রহণে টেকসই জীববৈচিত্র্য ব্যবস্থাপনায় কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ;

·         পরিবেশ বিষয়ে গণসচেতনতা সৃষ্টি এবং পরিবেশ বিষয়ক তথ্য সকলের কাছে সহজলভ্য করার লক্ষ্যে প্রচার কার্যক্রম পরিচালনা এবং পরিবেশ সংক্রামত্ম গুরম্নত্বপূর্ণ আমত্মর্জাতিক দিবসসমূহ যথাযথ মর্যাদায় উদ্যাপন;

·         সময় সময়ে পরিবেশগত অবস্থানচিত্র প্রণয়ন (স্টেট অব এনভায়রনমেন্ট রিপোর্ট) ও বিতরণ;

·         পরিবেশ সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনায় জনগণের অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন সামাজিক/সাংস্ক„ৃতক/অর্থনৈতিক গোষ্ঠীর সাথে অংশীদারিত্বমূলক কার্যত্রম প্রতিষ্ঠা;

·         পরিবেশগত গুরম্নত্বপূর্ণ বিষয়ে বিভিন্ন প্রকল্প এবং গবেষণাকর্ম গ্রহণ ও বাসত্মবায়ন;

·         নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন শপিং ব্যাগ উৎপাদন ও বাজারজাতকারীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ;

·         সরকারী ও বেসরকারী পর্যায়ে গৃহীত বিভিন্ন প্রকল্প/উদ্যোগ পর্যালোচনা ও মূল্যায়নপূর্বক পরিবেশগত মতামত প্রদান;

·         পরিবেশ সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনা বিষয়ে সরকারী ও বেসরকারী পর্যায়ে সক্ষমতা তৈরীর লক্ষ্যে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ, কর্মশালা, মতবিনিময় সভা, ইত্যাদি আয়োজন ;

·         দেশের প্রায় সকল মন্ত্রণালয় এবং তার অধীনস্থ দপ্তরসমূহসহ জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের বিভিন্ন কমিটির সদস্য হিসেবে সক্রিয় ভূমিকা পালন।